
Table of Contents:
অক্সিজেন সিলিন্ডার দাম কত ?
অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রাইস দাম ?
অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবহারে সতর্কতা
অক্সিজেন সিলিন্ডার কখন ব্যবহার করা উচিৎ?
অক্সিজেন সিলিন্ডার কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
অক্সিজেন সিলিন্ডার কেনার আগে কি কি দেখতে হবে?
বাংলাদেশে কোন ধরনের অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবহার করা হয়?
অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রাইস দাম ?
বাংলাদেশে কম দামে ভালো মানের অক্সিজেন সিলিন্ডার পাওয়া যায়। যার দাম ৬,০০০ টাকা থেকে ২২,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এলপিএম এর উপর ভিত্তি করা দামের তারতম্য দেখা যায়।
অক্সিজেন সিলিন্ডার কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
অক্সিজেন সিলিন্ডার গুলো অক্সিজেন থেরাপির মাধ্যমে মানুষের জীবন বাঁচাতে ভূমিকা রাখে। কিন্তু, অক্সিজেন সিলিন্ডার সঠিক নিয়মে ব্যবহার না করলে রোগীর অবস্থা আরো গুরুতর হতে পারে। তাই অবশ্যই অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম জানতে হবে। অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম উল্লেখ করা হলঃ
১. প্রথমে সিলিন্ডার ও মিটার শক্ত ভাবে লাগিয়ে নিন।
২. অক্সিজেন ক্যানোলাটি বা অক্সিজেন মাস্কটি রোগীর মুখে লাগিয়ে দিন।
৩. হাতের সাহায্যে অক্সিজেন সিলেন্ডারের ভেল্ভটি চালু করুন। তবে, প্রয়োজনে রেঞ্চের ব্যবহার করতে পারেন।
৪. অক্সিজেন সিলেন্ডারে পর্যাপ্ত অক্সিজেন আছে কিনা তা যাচাই করতে অক্সিজেন প্রেসার মিটারটি লক্ষ করুন।
৫. অক্সিজেন ফ্লো-রেগুলেটর নবের মাধ্যমে অক্সিজেন প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করুন এবং ডাক্তারের নির্ধারিত করা ফ্লো রেটে নিয়ে আসুন।
অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবহারে সতর্কতা:
অক্সিজেন সিলিন্ডার যেমন মানুষের জন্য উপকারী তেমনি এর ব্যবহারের অসতর্কতায় হতে পারে কঠিন রোগ বা প্রাননাশী দুর্ঘটনা। কিছু বিষয় অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। যেমনঃ
১. সিলিন্ডারটির প্রেসার সঠিক হওয়া উচিত, এটি পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া জরুরি।
২. অক্সিজেন সিলিন্ডারটি খুব সতর্কতার সাথে নিয়মিত অক্সিজেন সিলিন্ডারের টিউব পরিষ্কার করতে হবে।
৩. সিলিন্ডারটি খোলার আগে নিশ্চিত হওয়া উচিত যে এটি পারফেক্ট অবস্থায় আছে এবং তার বাণিজ্যিক সুস্থতা ঠিক আছে।
৪. একটি সিলিন্ডার সর্বদা খোলা অবস্থায় থাকবে না। অক্সিজেন সেটি যতক্ষণ প্রয়োজন না ততক্ষণ থামিয়ে দিয়ে রাখতে হবে।
৫. অক্সিজেন সিলিন্ডার সরাসরি স্রোত থেকে দূরে থাকতে হবে, যাতে সাধারণ জ্বালানি বা ধূমপানের কারণে কোনো সমস্যা না হয়।
৬. অক্সিজেন সিলিন্ডারের টিউব নিয়মিত পরিষ্কার না করলে তাতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক তৈরি হতে পারে যা হতে পারে গুরুতর সংক্রমণ রোগের উৎস।
৭. অক্সিজেন হলো দাহ্য পদার্থ ফলে হিটার ও অগ্নিশিখার সংস্পর্শে আসলে সহজে বিস্ফোরণ হতে পারে। তাই, অগ্নিশিখার মত কোন কিছু এটার কাছে নেওয়া যাবে না। এমনকি অক্সিজেন সিলিন্ডারের আশেপাশে ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে। অক্সিজেন ব্যবহারের সময় পারফিউম, অ্যারোসল, পেট্রোলিয়াম পন্য, ও তেলের তৈরি পন্য ব্যবহার করা যাবে না।
অক্সিজেন সিলিন্ডার কোথায় পাওয়া যায়?
বাংলাদেশে এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে যা বিভিন্ন মাধ্যমে অক্সিজেন সিলিন্ডার বিক্রি করে। তাদের মধ্যে মেডিকেল স্টল একটি সরকার অনুমোদিত বিস্বশ্ত প্রতিষ্ঠান যেটি অরিজিনাল মেডিকের অক্সিজেন সহ সকল প্রকার সার্জিক্যাল মালামাল বিক্রয় ও ভাড়া দিয়ে থাকে।
ছোট অক্সিজেন সিলিন্ডারের দাম কত?
বাংলাদেশে কম দামে ভালো মানের অক্সিজেন সিলিন্ডার পাওয়া যায়। যার দাম ৬,০০০ টাকা থেকে ২২,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এলপিএম এর উপর ভিত্তি করা দামের তারতম্য দেখা যায়।
অক্সিজেন সিলিন্ডার ভাড়া?
মাসিক ও সপ্তাহিক বেসিস ভাড়া দেওয়া হয়। হোম ডেলিভারি ফ্রি! আমরা ঢাকা বাংলাদেশে অক্সিজেন সিলিন্ডার ভাড়া বিক্রি এবং রিফিল করি। ঢাকা শহরে 24 ঘন্টা অক্সিজেন সাপোর্ট এর ব্যবস্থা থাকছে।
অক্সিজেন সিলিন্ডার ভাড়া মূল্য বিবরণ:
অক্সিজেন সিলিন্ডার ভাড়া – দৈনিক – ৩৫০ টাকা
অক্সিজেন সিলিন্ডার ভাড়া – সাপ্তাহিক – ২৫০০ টাকা
অক্সিজেন সিলিন্ডার ভাড়া – 15 দিন – ৩৫০০ টাকা
অক্সিজেন সিলিন্ডার ভাড়া – মাসিক – ৫০০০ টাকা
বি.দ্র. দৈনিক প্যাকেজ ন্যূনতম ০৭ দিনের অর্ডার করতে হবে।
যা থাকে প্রোডাক্টের সাথেঃ
১. অক্সিজেন সিলিন্ডার।
২. অক্সিজেন ফ্লো মিটার।
৩. নজেল ক্যানোলা/মাস্ক।
৪. অক্সিজেন ট্রলি।
৫. ধারণ ক্ষমতাঃ ১.৩৬ ঘনমিটার।
৬. ২০০০ লিটার প্রেসারের অক্সিজেন।
৭. ব্যবহারের সময়ঃ সর্বনিম্ন গতিতে ১৫০০ মিনিট।
ফ্রি হোম ডেলিভারি। (যদি কেউ অনলাইনে কিংবা মোবাইলে অর্ডার করে থাকে সেক্ষেত্রে)
বাংলাদেশে এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে যা বিভিন্ন মাধ্যমে অক্সিজেন সিলিন্ডার বিক্রি করে। কেউ কেউ আছেন যারা অনলাইনে অক্সিজেন সিলিন্ডার বিক্রি করেন। কিছু লোকের দোকান রয়েছে এবং কিছু লোক দোকান এবং অনলাইন উভয় ক্ষেত্রে অক্সিজেন সিলিন্ডার বিক্রি করে। আমাদের কাছে দোকান এবং অনলাইন উভয় ক্ষেত্রে অক্সিজেন সিলিন্ডার সেবা পাবেন।